

১) মুক্তিযোদ্ধাদেরকে মহান সংবিধানে সাংবিধানিক স্বীকৃতি দিয়ে একটি বিল সংসদে আনা হোক।
২) মুক্তিযোদ্ধা সুরক্ষা আইন পাশ করা হোক।
৩) মুক্তিযোদ্ধাদেরকে পূর্বের নামে মুক্তিবাহিনী বা মুক্তিফৌজ নামে সংবিধানে উল্লেখ করা হোক।
৪) আমরা এই দেশের প্রথম সৈনিক। আমরা সৈনিক হিসেবে সৈনিকের পূর্ণ মর্যাদা ও সুযোগ সুবিধা পেতে চাই।
৫) আমরা সম্মানী ভাতা চাইনা। আমাদেরকে সৈনিকের বিধান অনুযায়ী পেনশন স্কিমের আওতায় আনা হোক। পূর্ণ রেশন সহ পুরো পরিবারের সু চিকিৎসার জন্য সিএমএইচ উন্মুক্ত করা হোক।
৬) আমদের জন্য কোটার প্রয়োজন নেই। আমাদের ডাটা বেজ মুক্তিযুদ্ধ বিষয়ক মন্ত্রণালয়ে রক্ষিত আছে। তা দেখে সন্তানের যোগ্যতা অনুযায়ী চাকুরীতে নিয়োগ দেয়া হোক।
৭) আপনার প্রতিশ্রুতি অনুযায়ী মুক্তিযোদ্ধাদের মৃত্যুর পূর্বেই আবাসনের ব্যবস্থা করা হোক।
৮) মাসিক পেনশন সম্মানজনক ভাবে অন্তত ৫০'০০০/টাকা করা হোক।
৯) শহরে গ্রামে সকল রাস্তা বীর মুক্তিফৌজ দের নামে নামকরণ করা হোক।
১০) সাময়িক সনদ বাতিল করে স্থায়ী সনদ প্রদানের ব্যবস্থা করা হোক।
১১) জাতীয় পরিচয় পত্রের আদলে মুক্তিফৌজ আইডি কার্ড ইস্যু করা হোক।
১২) রাষ্ট্রের সকল সুযোগ সুবিধা আমাদেরকে প্রদানের আইন ( ভ্রমণ, বিদ্যুৎ, গ্যাস, পানি, পৌর কর, আয় কর, সকল রাষ্ট্রীয় অনুষ্ঠানে যোগদান সহ ) গেজেট প্রকাশের ব্যবস্থা করা হোক।
১৩) যতদিন বাংলাদেশ নামটি জীবিত থাকবে ততদিন মুক্তিফৌজদের অবমাননাকর কোন কটূক্তি করা হলে তার সর্বৌচ্চ শাস্তি মৃত্যুদণ্ড রেখে আইন পাশ করতে হবে।
মাননীয় নেত্রী আমার এই দাবী ও কথাগুলো সমগ্র বাংলাদেশের মুক্তিফৌজদের মনের কথা। এগুলি বাস্তবায়িত হলে জাতি সম্মানিত হবে,আমরা সম্মানিত হবো,সরকার সম্মানিত হবে। ইতিহাস সাক্ষ্য দিবে মুক্তিফৌজ সর্বকালের সর্ব শ্রেষ্ঠ সন্তান।
মরহুম ফিদেল কাস্ত্রো সহ পৃথিবীর সকল মুক্তিযুদ্ধের মহানায়ক সহ জাতিরজনকের আত্মা শান্তি পাবে। এখনো পৃথিবীর সকল দেশে মুক্তিফৌজরা দেশের সকল সুযোগ সুবিধা ১০০% ফ্রি ভোগ করে।
আপনি মুক্তিফৌজদের জন্য যা কিছু করতে চান,আপনার ইচ্ছা অনুযায়ী করবেন। মন্ত্রীপরিষদের কাহারো অনুকম্পা বা দয়া-দাক্ষিণ্য আমরা চাইনা। আপনার দীর্ঘায়ু কামনা করি।
জয় বাংলা, জয় বঙ্গবন্ধু।
💥সৌজন্যে - Freedomfighter Ahmedullah
০৯-০৬-২০১৮।
* ছবি সৌজন্যে - গুগল।




৩) মুক্তিযোদ্ধাদেরকে পূর্বের নামে মুক্তিবাহিনী বা মুক্তিফৌজ নামে সংবিধানে উল্লেখ করা হোক।
৪) আমরা এই দেশের প্রথম সৈনিক। আমরা সৈনিক হিসেবে সৈনিকের পূর্ণ মর্যাদা ও সুযোগ সুবিধা পেতে চাই।
৫) আমরা সম্মানী ভাতা চাইনা। আমাদেরকে সৈনিকের বিধান অনুযায়ী পেনশন স্কিমের আওতায় আনা হোক। পূর্ণ রেশন সহ পুরো পরিবারের সু চিকিৎসার জন্য সিএমএইচ উন্মুক্ত করা হোক।
৬) আমদের জন্য কোটার প্রয়োজন নেই। আমাদের ডাটা বেজ মুক্তিযুদ্ধ বিষয়ক মন্ত্রণালয়ে রক্ষিত আছে। তা দেখে সন্তানের যোগ্যতা অনুযায়ী চাকুরীতে নিয়োগ দেয়া হোক।
৭) আপনার প্রতিশ্রুতি অনুযায়ী মুক্তিযোদ্ধাদের মৃত্যুর পূর্বেই আবাসনের ব্যবস্থা করা হোক।
৮) মাসিক পেনশন সম্মানজনক ভাবে অন্তত ৫০'০০০/টাকা করা হোক।
৯) শহরে গ্রামে সকল রাস্তা বীর মুক্তিফৌজ দের নামে নামকরণ করা হোক।
১০) সাময়িক সনদ বাতিল করে স্থায়ী সনদ প্রদানের ব্যবস্থা করা হোক।
১১) জাতীয় পরিচয় পত্রের আদলে মুক্তিফৌজ আইডি কার্ড ইস্যু করা হোক।
১২) রাষ্ট্রের সকল সুযোগ সুবিধা আমাদেরকে প্রদানের আইন ( ভ্রমণ, বিদ্যুৎ, গ্যাস, পানি, পৌর কর, আয় কর, সকল রাষ্ট্রীয় অনুষ্ঠানে যোগদান সহ ) গেজেট প্রকাশের ব্যবস্থা করা হোক।
১৩) যতদিন বাংলাদেশ নামটি জীবিত থাকবে ততদিন মুক্তিফৌজদের অবমাননাকর কোন কটূক্তি করা হলে তার সর্বৌচ্চ শাস্তি মৃত্যুদণ্ড রেখে আইন পাশ করতে হবে।

মাননীয় নেত্রী আমার এই দাবী ও কথাগুলো সমগ্র বাংলাদেশের মুক্তিফৌজদের মনের কথা। এগুলি বাস্তবায়িত হলে জাতি সম্মানিত হবে,আমরা সম্মানিত হবো,সরকার সম্মানিত হবে। ইতিহাস সাক্ষ্য দিবে মুক্তিফৌজ সর্বকালের সর্ব শ্রেষ্ঠ সন্তান।
মরহুম ফিদেল কাস্ত্রো সহ পৃথিবীর সকল মুক্তিযুদ্ধের মহানায়ক সহ জাতিরজনকের আত্মা শান্তি পাবে। এখনো পৃথিবীর সকল দেশে মুক্তিফৌজরা দেশের সকল সুযোগ সুবিধা ১০০% ফ্রি ভোগ করে।
আপনি মুক্তিফৌজদের জন্য যা কিছু করতে চান,আপনার ইচ্ছা অনুযায়ী করবেন। মন্ত্রীপরিষদের কাহারো অনুকম্পা বা দয়া-দাক্ষিণ্য আমরা চাইনা। আপনার দীর্ঘায়ু কামনা করি।
জয় বাংলা, জয় বঙ্গবন্ধু।

০৯-০৬-২০১৮।
* ছবি সৌজন্যে - গুগল।



