Friday, August 3, 2018

আমাদের জাহিদ গুগলের ম্যানেজার

আমাদের জাহিদ গুগলের ম্যানেজার 

জাহিদ সবুর গুগলে যোগ দিয়েছেন ২০০৭ সালে। গুগলের জুরিখ ক্যাম্পাসে তিনি এখন টেকনিক্যাল লিড ম্যানেজার। মাহবুবর রহমান সুমনকে হয়ে ওঠার গল্প শুনিয়েছেনআমাদের জাহিদ গুগলের ম্যানেজার

আমাদের বাড়ি পটুয়াখালী। কিন্তু আমার জন্ম সৌদি আরবে। বাবা অধ্যাপনা করতেন কিং ফয়সাল বিশ্ববিদ্যালয়ে। আমার যখন আট বছর বয়স তখন আবার সবাই দেশে ফিরে আসি। আমাকে ভর্তি করানো হয়েছিল মনিপুর উচ্চ বিদ্যালয়ে। পরবর্তীতে চলে যাই অক্সফোর্ড ইন্টারন্যাশনাল স্কুলে। ব্যাডমিন্টন আর ক্রিকেট খেলতে খুব পছন্দ করতাম। ইলেকট্রনিকস বিষয়েও আমার আগ্রহ ছিল অনেক। সার্কিট বানাতেও শিখে গিয়েছিলাম ওই বয়সে। অনেক দিন গেছে পড়াশোনা বাদ দিয়ে শুধু সার্কিট বানিয়ে গেছি। মা বরং উৎসাহ দিয়েছেন। স্টেডিয়াম মার্কেটে নিয়ে গিয়ে ইলেকট্রনিক পার্টস খুঁজে দিয়েছেন। স্কুলবেলাতেই অনেক বই পড়ার সুযোগ পেয়ে গিয়েছিলাম। আমার বড় বোনের বড় একটা লাইব্রেরি ছিল।

মুখস্থবিদ্যায় দুর্বল ছিলাম

সার্কিটটার্কিট বানাতে গিয়ে ইলেকট্রিক শক খেতাম। ঝালাই করতে গিয়ে একবার হাত পুড়েও গিয়েছিল। মা একটা কোর্স করার পরামর্শ দিলেন। স্কুলের বিজ্ঞান মেলায় বরাবরই প্রথম হতাম। তবে ক্লাসে কিন্তু নিচের দিকে থাকত রোল নম্বর। মুখস্থবিদ্যায় আমি দুর্বল ছিলাম। তবে ও লেভেলে ভালো রেজাল্ট করেছিলাম। কিন্তু এ লেভেলে খুব খারাপ অবস্থা হয়েছিল। এক বছরের মাথায় মাত্র দুটি বিষয়ে পরীক্ষা দিতে পেরেছিলাম। ওই রেজাল্ট নিয়ে পাবলিক বিশ্ববিদ্যালয়ে ভর্তি হওয়াও সম্ভব ছিল না। ওদিকে প্রাইভেট বিশ্ববিদ্যালয়ে পড়ার খরচ জোগানো আমার জন্য কঠিন ছিল। তাই কম্পিউটার বিষয়ে কোর্স করতে গেলাম। ইন্টারনেট আর নেটওয়ার্কিংয়ে আমার দক্ষতা গড়ে উঠল দ্রুতই। তারপর টেক উদ্যোক্তাদের মতো একটি বিজনেস প্ল্যান দাঁড় করিয়ে ফেলি। লোন নিতে ব্যাংকেও গিয়েছিলাম।

কোর্টে হাজিরা দিতে হয়েছিল

তখন গ্রামীণ সাইবারনেট ছিল দেশের বড় আইএসপিগুলোর একটি। হঠাৎ কী হলো একদিন তাঁদের ডোমেইনের মালিকানা ও ডিএনএস কনফিগারেশন আমার কাছে ট্রান্সফার হয়ে গেল। তাদের ব্যবহারকারীদের সব ই-মেইল আসা শুরু হলো আমার কাছে। আমি তাদের সিস্টেম হ্যাক করেছিলাম কি না বলতে পারব না। মানে ঘাঁটাঘাঁটি করতে করতে কিছু একটা হয়ে থাকতে পারে। যা হোক মানুষের ভোগান্তি হচ্ছে বুঝতে পারার সঙ্গে সঙ্গেই সব কিছু স্বাভাবিক অবস্থায় ফিরিয়ে নিতে কাজ করতে থাকলাম। সংবাদপত্রে ‘এক কিশোরের গ্রামীণ সাইবারনেট হ্যাকিং’ শিরোনামের খবরও ছাপা হয়েছিল। বহুদিন কোর্টে হাজিরাও দিতে হয়েছিল। যা হোক হ্যাকিং ব্যাপারটি আমাকে বড় সুযোগও এনে দিয়েছিল। দেশের আরেকটি বড় আইএসপি ব্র্যাকনেটের ডোমেইন হ্যাক হয়ে গিয়েছিল একবার। তারা সেটি স্বাভাবিক অবস্থায় ফিরিয়ে আনতে আমার সহায়তা চেয়েছিল। তবে আমি কিন্তু বুঝতে পেরেছিলাম, হ্যাকিং যতই আকর্ষণীয় হোক এটা আসলে বিশাল অপচয়। বরং গঠনমূলক কাজে সময় দেওয়াই ভালো। 
একটা বিজ্ঞাপন দেখলাম

নতুন একটা আইএসপির (ইন্টারনেট সার্ভিস প্রোভাইডার) বিজ্ঞাপন ছাপা হয়েছিল পত্রিকায়। তারা সিস্টেম অ্যাডমিনিস্ট্রেটর চাইছিল। ওয়াক-ইন ইন্টারভিউ। আমি ইন্টারভিউ দিয়ে পরদিন থেকেই কাজ করতে শুরু করলাম। মাস ছয়েকের মধ্যেই আমাদের গ্রাহক সংখ্যা দুই হাজারের বেশি ছাড়িয়ে গিয়েছিল। তখন সারা দেশেই মূলত টেলিফোনের মাধ্যমে ডায়াল-আপ ইন্টারনেট সার্ভিস প্রদান করা হতো। যা হোক এর মধ্যে আমি এআইইউবিতে অ্যাডমিশনও নিয়েছিলাম। মা-বাবার উৎসাহে পড়াশোনায় মন দিলাম। সুখের কথা হলো, শেষ পর্যন্ত সিজিপিএ চারে চার নিয়ে পাস করি। এআইইউবির ইতিহাসে আন্ডারগ্র্যাজুয়েট প্রগ্রামে সেটাই প্রথম পারফেক্ট ৪.০।

যেভাবে গেলাম গুগলে 

তৃতীয় সেমিস্টারে প্রগ্রামিং ল্যাংগুয়েজের ক্লাস পেয়েছিলাম। ওই সময় থেকেই প্রগ্রামিংয়ে আমার নেশা ধরে গেল। অনলাইনে প্রগ্রামিং প্রবলেম সমাধান করা শুরু করলাম। পরের দুই বছরে এক হাজার ২০০ বা এক হাজার ৩০০ প্রবলেম সলভ করলাম। সে সময় স্পেনের ভ্যালাডলিড বিশ্ববিদ্যালয় ছিল প্রগ্রামিংয়ের সেরা প্ল্যাটফর্ম। তাদের র‌্যাংকিংয়ে আমি ১৫ নম্বরে উঠে গিয়েছিলাম। ২০০৪ সালে বুয়েটের সিএসই ডেতে আমার প্রগ্রামিং টিম চ্যাম্পিয়ন হয়েছিল। তখনকার বিশ্বে দলগত প্রগ্রামিং প্রতিযোগিতার সেরা আসরের নাম এসিএম ইন্টারন্যাশনাল কলেজিয়েট প্রগ্রামিং কনটেস্ট। ওয়ার্ল্ড ফাইনালিস্ট দলগুলোর সাক্ষাৎকার নিত বড় বড় সব টেক কম্পানি। আমার টিম দু-দুবার খুব কাছে চলে গিয়েছিল। আর একক প্রতিযোগিতায় জনপ্রিয় ছিল টপ কোডার। একসময় গুগল এখানে কোড জ্যাম নাম দিয়ে একটি গ্রগ্রামিং কনটেস্ট চালু করে। ফাইনাল ছাড়া অন্য পর্বগুলো হতো অনলাইনে। শেষ পর্বটা যখন চলছিল তখন হঠাৎ বিদ্যুৎ চলে যায়। আমার ইউপিএস বা জেনারেটর কিছুই ছিল না। কম্পিউটার বন্ধ হয়ে গেল। অন্ধকারে বোকার মতো বসে রইলাম। কিন্তু জেদ চেপে গেল। বিদ্যুৎ আসামাত্রই কম্পিউটার অন করে ফটাফট কোড শেষ করে আর কিছু না ভেবে জমা দিয়ে দিলাম। কয়েক সেকেন্ড মাত্র বাকি ছিল। আমি ফাইনালের জন্য সিলেক্ট হলাম। ফাইনালিস্টদের গুগল নিয়ে গেল তাদের অফিসে। প্রতিযোগিতা শেষে পুরস্কার দেওয়া হলো আর ঘোষণা করা হলো, আগামী দিন হবে ইন্টারভিউ। আমি বিরাট এক ঘুম দিয়ে সকালে ইন্টারভিউর জন্য হাজির হয়ে গেলাম। কিন্তু ইন্টারভিউটা মোটামুটি হলো। প্রথম প্রথম ভালোই হচ্ছিল, শেষ দিকটায় গোলমাল বেঁধে গিয়েছিল। দেশে ফিরে এলাম। তারপর কয়েক দিন পর ই-মেইল পেলাম। আরেকটি ইন্টারভিউ দিতে হবে, ফোনে। দিলাম। তারপর আবার অনেক দিন পর পর সিভি চাইল, সার্টিফিকেট চাইল, রেফারেন্স চাইল। শেষে মেইলটা এসেই গেল। গুগল আমাকে জব অফার দিল। একপর্যায়ে ভিসার ঝামেলা মিটিয়ে আমি উড়াল দিলাম। ক্যালিফোর্নিয়ায় গুগলের হেডকোয়ার্টার।

গুগলে যা যা করি 

আমার পদবি হলো সফটওয়্যার ইঞ্জিনিয়ার। গুগলের ব্যাকএন্ড সিস্টেম নিয়ে ছিল আমার প্রথম প্রকল্প। গুগল যে সার্ভিসগুলো দেয় সেগুলো উন্নত ও বিস্তৃত করার কাজ ছিল সেটি। প্রগ্রামিং জানি বলেই আমার জন্য কঠিন ছিল না কাজটি। খুব দ্রুতই সমস্যার সমাধান বের করে কোড করে ফেলতাম। তাই আমার ম্যানেজার বেশির ভাগ কঠিন কাজ নিয়ে আমার কাছেই আসতেন। একসময় বড় বড় সমস্যা সমাধানের দায়িত্ব পেলাম। সেগুলোর জন্য প্রথমে কারিগরি নকশা করতে হতো। সিনিয়র ইঞ্জিনিয়াররা সেগুলো করে দিতেন। তারপর আমরা কয়েকজন মিলে সেগুলোর কোডিং করতাম। একটা সময় আমি গুগলের কোড বেইজে এক নম্বর ইঞ্জিনিয়ার হয়ে গেলাম। 

আমি কিন্তু আসলে ইঞ্জিনিয়ার

গুগলের অর্গানোগ্রামে দুটি শাখা। একটি ম্যানেজার অন্যটি ইঞ্জিনিয়ার। প্রমোশন পেতে পেতে আপনি সিনিয়র ইঞ্জিনিয়ার হতে পারেন। আর ব্যবস্থাপনায় গেলে সিনিয়র ম্যানেজার ইত্যাদি হতে পারেন। আমি ইঞ্জিনিয়ারই হতে চেয়েছি। আমি তাই সিনিয়র স্টাফ সফটওয়্যার ইঞ্জিনিয়ার মানে টেকনিক্যাল লিড হলাম। জুরিখে আমার টিমে প্রায় ৫০ জন ইঞ্জিনিয়ার আছেন। আমি এখানে ইঞ্জিনিয়ারদের ম্যানেজার। এই ইঞ্জিনিয়ারদের বেতন, বোনাস, গ্রেডিং—সব আমিই করি। আমি এখন গুগলের শেয়ারহোল্ডারও (এটা অবশ্য স্থায়ী কিছু নয় বরং প্রকল্পনির্ভর)। গুগল সার্চ, গুগল অ্যাসিস্ট্যান্ট, গুগল প্লাস প্রকল্পে আমার গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রয়েছে।

২০১৩ সালে গুগল সার্চ টিমে যোগ দিই। তখন সার্চের জন্য কিছু নতুন ফিচার তৈরির সুবাদে প্রমোশনও পেয়েছিলাম। ফিচারগুলোর একটি ছিল লাইভ টেলিভিশন প্রগ্রামের ভোটিং হোস্ট করা। তখন আমেরিকার বড় লাইভ টিভি শো ছিল আমেরিকান আইডল। সেটির ভোটিং হোস্ট করার সুযোগ তৈরি হয়ে যায় ওই ফিচারটির বদৌলতে। অনুষ্ঠানের দিন আমাকে বাহবা দিতে এসেছিলেন গুগল সার্চের ভাইস প্রেসিডেন্ট। বলেছিলেন, তুমি একটি স্বপ্নকে সম্ভব করলে।’ আবার দেখুন, গুগলে ভয়েস সার্চ উন্নত করতে গিয়েই কিন্তু একটি নতুন ইন্টারফেসের প্রয়োজনীয়তা অনুভব করি। আর তা থেকেই জন্ম নেয় গুগল অ্যাসিস্ট্যান্ট। গুগল অ্যাসিস্ট্যান্ট উন্মুক্ত হওয়ার পর ২০১৬ সালে আরেকটি প্রমোশন পাই। সারা পৃথিবীতে প্রায় আধা লাখ কর্মী গুগলের। এখন আমার ওপরে আছেন মাত্র ৪০০-৫০০ জন। আমি মনে করি, সার্চ যদি গুগলের শুরু হয় তবে অ্যাসিস্ট্যান্ট হচ্ছে গুগলের ভবিষ্যৎ।

জুরিখ অফিস

প্রথম যখন আসি, তখন জুরিখ অফিসে ভবন একটিই ছিল। কিন্তু ভবনটি ছিল অসম্ভব সুন্দর। হেডকোয়ার্টারে মানুষ অনেক বেশি। ভবনও অনেক। জুরিখ অফিসে সে তুলনায় মানুষও অনেক কম। আমেরিকায় মানুষ খালি দৌড়ায়। কথার সঙ্গে কাজের মিলও কম। জুরিখে কিন্তু উল্টো। এই দেশটায় অপরাধ নেই বললেই চলে। আমি গুগলকে ধন্যবাদ জানাই জুরিখে আমাকে ট্রান্সফার করার জন্য। এখানে জীবন অনেক সুন্দর। পৃথিবীর অনেক দেশ ঘুরেছি, এমন দেশ সত্যি দেখিনি।

Monday, June 11, 2018

♦️মাননীয় প্রধানমন্ত্রী সমীপে সবিনয় প্রার্থনা

♦️মাননীয় প্রধানমন্ত্রী সমীপে সবিনয় প্রার্থনা - Freedomfighter Ahmedullah♦️
১) মুক্তিযোদ্ধাদেরকে মহান সংবিধানে সাংবিধানিক স্বীকৃতি দিয়ে একটি বিল সংসদে আনা হোক।
২) মুক্তিযোদ্ধা সুরক্ষা আইন পাশ করা হোক।
৩) মুক্তিযোদ্ধাদেরকে পূর্বের নামে মুক্তিবাহিনী বা মুক্তিফৌজ নামে সংবিধানে উল্লেখ করা হোক।
৪) আমরা এই দেশের প্রথম সৈনিক। আমরা সৈনিক হিসেবে সৈনিকের পূর্ণ মর্যাদা ও সুযোগ সুবিধা পেতে চাই।
৫) আমরা সম্মানী ভাতা চাইনা। আমাদেরকে সৈনিকের বিধান অনুযায়ী পেনশন স্কিমের আওতায় আনা হোক। পূর্ণ রেশন সহ পুরো পরিবারের সু চিকিৎসার জন্য সিএমএইচ উন্মুক্ত করা হোক।
৬) আমদের জন্য কোটার প্রয়োজন নেই। আমাদের ডাটা বেজ মুক্তিযুদ্ধ বিষয়ক মন্ত্রণালয়ে রক্ষিত আছে। তা দেখে সন্তানের যোগ্যতা অনুযায়ী চাকুরীতে নিয়োগ দেয়া হোক।
৭) আপনার প্রতিশ্রুতি অনুযায়ী মুক্তিযোদ্ধাদের মৃত্যুর পূর্বেই আবাসনের ব্যবস্থা করা হোক।
৮) মাসিক পেনশন সম্মানজনক ভাবে অন্তত ৫০'০০০/টাকা করা হোক।
৯) শহরে গ্রামে সকল রাস্তা বীর মুক্তিফৌজ দের নামে নামকরণ করা হোক।
১০) সাময়িক সনদ বাতিল করে স্থায়ী সনদ প্রদানের ব্যবস্থা করা হোক।
১১) জাতীয় পরিচয় পত্রের আদলে মুক্তিফৌজ আইডি কার্ড ইস্যু করা হোক।
১২) রাষ্ট্রের সকল সুযোগ সুবিধা আমাদেরকে প্রদানের আইন ( ভ্রমণ, বিদ্যুৎ, গ্যাস, পানি, পৌর কর, আয় কর, সকল রাষ্ট্রীয় অনুষ্ঠানে যোগদান সহ ) গেজেট প্রকাশের ব্যবস্থা করা হোক।
১৩) যতদিন বাংলাদেশ নামটি জীবিত থাকবে ততদিন মুক্তিফৌজদের অবমাননাকর কোন কটূক্তি করা হলে তার সর্বৌচ্চ শাস্তি মৃত্যুদণ্ড রেখে আইন পাশ করতে হবে।
মাননীয় নেত্রী আমার এই দাবী ও কথাগুলো সমগ্র বাংলাদেশের মুক্তিফৌজদের মনের কথা। এগুলি বাস্তবায়িত হলে জাতি সম্মানিত হবে,আমরা সম্মানিত হবো,সরকার সম্মানিত হবে। ইতিহাস সাক্ষ্য দিবে মুক্তিফৌজ সর্বকালের সর্ব শ্রেষ্ঠ সন্তান।
মরহুম ফিদেল কাস্ত্রো সহ পৃথিবীর সকল মুক্তিযুদ্ধের মহানায়ক সহ জাতিরজনকের আত্মা শান্তি পাবে। এখনো পৃথিবীর সকল দেশে মুক্তিফৌজরা দেশের সকল সুযোগ সুবিধা ১০০% ফ্রি ভোগ করে।
আপনি মুক্তিফৌজদের জন্য যা কিছু করতে চান,আপনার ইচ্ছা অনুযায়ী করবেন। মন্ত্রীপরিষদের কাহারো অনুকম্পা বা দয়া-দাক্ষিণ্য আমরা চাইনা। আপনার দীর্ঘায়ু কামনা করি।
জয় বাংলা, জয় বঙ্গবন্ধু।

💥সৌজন্যে - Freedomfighter Ahmedullah
০৯-০৬-২০১৮।
* ছবি সৌজন্যে - গুগল।


Comments
Joynal Muktijoddha সহমত পোষন করছি ।
Manage


Reply1d
Manashi Dutta সহমত পোষন করছি।
Manage


Reply1d
Abdur Rashid শতভাগ সহমত।
Manage


Reply1d
Abdur Rashid মুক্তিবাহিনী/ মুক্তিফৌজ শব্দ দুটিই আদি এবং অকৃত্তিম। মুক্তিযুদ্ধ নিয়ে এ'যাবতকালের সবচেয়ে গুরুত্বপৃর্ণ দাবিনামা পোষ্ট এটি। আপনাকে অসংখ্য ধন্যবাদ। আমাদের কয়েক হালি সংগঠন এবং নেতা, এমনকী মুক্তিযুদ্ধ মন্ত্রনালয় এবং মন্ত্রীরও কোনো প্রয়োজন নেই। 
মাননীয় প্রধা
...See more

Manage


Reply1dEdited
Freedomfighter Ahmedullah আপনাকেও ধন্যবাদ।
Manage


Reply23h
Md Rouf সংসদে সকল কিছুই প্রাস্তাবাকারে পেশ ও পাশ হয়, প্রয়োজন আছে তাই। তা হলে মুক্তিযোদ্ধাদের প্রানের দাবী উপেক্ষিত কেন থাকে। কাদের জন্য, তা কি সাংসদগন, মন্ত্রী মহোদয়গন জানেন না। নাকি মুক্তিযোদ্ধাদের আর কোন প্রয়োজন হবে না, তারা চলমান গাড়ীর বাতিল টায়ার। আমরা আছি...See moreManage

Reply1d
Freedomfighter Ahmedullah চমৎকার লিখেছেন।ধন্যবাদ।আরো জোরালো ভাবে লিখুন।
Manage


Reply23hEdited
Md Rouf Freedomfighter Ahmedullah সকলেই উচিৎ কথা বলার জন্য একত্রিত হউন, ও মানষিক ভাবে প্রস্তুত থাকুন। ধন্যবাদ আপনাদের'কে.....
Manage


Reply23h
Amir Ali এইটা এই সরকার কর্তৃক হলে মুক্তিযুদ্ধের চেতনার অন্যান্য কাজ গুলো করতে দুয়ার খুলে যাবে।৭১আর ১৮অনেক ফারাক এই সরকারের জন্য।তবু আশা করতে আপত্তি কি।এবং এর জন্য "একাত্তরের মুক্তিযোদ্ধা"এই সঙগঠন ও অন্যান্য মুক্তিযুদ্ধে সরাসরি অঙশগরহনকা্রী ও পক্ষের শক্তি গুলো যে আনদোলন সঙগরামে তাতে এক সময় ঐ দাবি গুলো আদায় হবে।যদিও তখন আমরা থাকবো না।আপনার সব সুচিন্তিত সাঙবিধানিক দাবীগুলি উপস্থাপন করার জন্য আনতরিক ধন্যবাদ।
Manage


Reply1d
Freedomfighter Ahmedullah আপনাকেও ধন্যবাদ।এভাবেই লিখতে থাকুন।জয় আমাদের হবেই।
Manage


Reply23h
মশিউল আলম হান্নান সৌজন্যে - Freedomfighter Ahmedullah.
প্রস্তাবনাগুলো আলী আহমেদ উল্লাহ ভাইয়ের, 
লেখা থেকে নেয়া। ধন্যবাদ সহযোদ্ধা ভাইকে।
Manage

Reply1dEdited
Mozibul Hoque Moni মশিউল আলম হান্নান ভাই। আপনার এই পোষ্টটির জন্য অনেক ধন্যবাদ। আহমেদুললাহ ঠিকই বলেছেন যে, উপরের ১৩টি ইস্যু (দাবী বলবোনা। কারন কোন মুক্তিযুদ্ধা কোন সরকারের কাছে দাবী করবে না যা তাদের অবধারিতভাবে প্রাপ্য) প্রতিটি মুক্তিযুদ্ধার মনের কথা। স্বাধীনতার পর থেকেই ...See more
Manage


Reply1dEdited
Mahboob Alam সহমত পোষণ করছি ।
Manage


Reply1d
Samad Talukder আমরাই স্বাধিন বাংলার মুজির নগর সরকারের স্বপথ নেয়া মুক্তিবাহিনী/সেনা সদশ্য। আমাদেরকে সেনা বাহিনীর মরযাদা দিতে হবে। সেনা বাহিনীর অধিনে যারা যুদ্ধ করলো তাদরে নাম সেনা মুক্তিযোদ্ধা তালিকায় নাই অথচ যুদ্ধ না করা সাধারন মানুষ ও পাক ফেরত(৭২পরে) আজ ff army তালি...See more
Manage


Reply1d
Sayeedur Rahmanshapan ভিক্ষার বদলে সম্মান চাই।
Manage


Reply1d
Rabbani Muktijuddha পোষ্টার আকারে সংসদ থেকে ঢাকার অলিতে গলিতে লাগানো উচিত।
Manage


Reply1d
Saif Khokon Same 2u sir
Manage


Reply1d
M.M. Ruso সহমত
Manage


Reply1d
Md Rafiqul Islam সর্বান্তকরনে সমর্থন করছি।
Manage


Reply1d
Md Khairujjaman এটা আমাদের প্রানের দাবি ৷ধন্যবাদ
Manage


Reply1d

Reply1d

Reply1d
Md Shah Newaz সঠিক দাবি
Manage


Reply1d
Sheikh Hasan Ali বাংলাদেশের সকল মুক্তিযোদ্ধাদের তাদের প্রাপ্য সম্মানটুকু ও অধিকারগুলো বাস্তবায়ন করা হোক
Manage


Reply1d
Freedomfighter Ahmedullah সবাইর প্রতি আমি বিনীত ভাবে কৃতজ্ঞতা জানাই।দয়াকরে এর পক্ষে জনমত গড়ে তুলে ভাইরাল করে মাননীয় প্রধানমন্ত্রীর নজরে আনুন।জয় বাংলা জয় বঙ্গবন্ধু।
Manage


Reply1d
Aftab Kalia উন্থাপিত ন্যায্য দাবীগুলি সর্বান্তকরণে সমর্থণ করছি। সকল মুক্তিযোদ্ধার প্রাণের এ দাবীসমূহ পুরণের জন্য মাননীয় প্রধানমন্ত্রীর সদয় অনুমোদন প্রত্যাশা করছি।
মশিউল আলম হান্নান ভাইকে আন্তরিক ধন্যবাদ।
Manage


Reply1d
Shahidur Rahman মুক্তিযোদ্ধাদের ন্যায্য দাবীগুলির প্রতি মাননীয় প্রধান মন্ত্র্রীর আশু হস্তক্ষেপ কামনা করছি।জয়বাংলা ।জয় বঙ্গবন্ধু।
Manage


Reply1d
Noor Un Nabi Khan Supporting these demands .
Manage


Reply1d
Anisur Rahman মুক্তিযোদ্ধাদের অধিকার কে যারা খাটো করেছে তাদের কাছেই মুক্তিযোদ্ধা দের ধর্ণা দিতে হয়। যেই প্রশাসন মুক্তিযুদ্ধের ইমেজ কে রক্ষা করতে ব্যর্থ তাদের কাছে কিছু প্রত্যাশা করা সব সময়ই ভুল প্রমাণিত হয়েছে। যারা নিজেদের সুবিধা নিয়ে ব্যস্ত তাদের কাছে কিছু আশা কর...See more
Manage


Reply23hEdited
Freedomfighter Ahmedullah মশিউল আলম হান্নান ভাই,আমি অত্যন্ত আনন্দিত।আপনি চমৎকার ভাবে আমাদের দাবী গুলো উপস্হাপন করেছেন।আমি লিখে চলছি।আপনি সাথে থাকবেন।
Manage


Reply23h
Mukttijudda Sattar Azad Azad আমরা এখন রাজাকার দের ধরে পাকিস্তান পাঠাব.
এর ছেয়ে আর কোন দাবি
নাই।

Manage


Reply22h
Motiur Rahman পাঠাতে পরলে ত ভালই হয়।
Manage


Reply22h
Md Abdul Khaleque সহমত পোষন করছি।
Manage


Reply21h
Md Abul Hossain কিন্ত অামাদের মুক্তিযোদ্ধা ও কমন্ডারা শুধু নিজেরটার বাইরে যায়না। গ্রামের রাস্তাগুলো গ্রমের মুক্তিযোদ্ধদের নামে করার প্রস্তাব অামার উপজেলায় দিয়েছিলাম এবং ইউ এন ও রাজী হয়ে ইউনিয়ন থেকে প্রস্তাব পাঠাইতপ বলছিল, কিন্ত কমান্ডাররা গায়েে লাগায়নি
Manage


Reply21h
Mobarak Hossain সহমত
Manage


Reply20h

Reply20h

Reply19h
Naresh Das অাদাব। অাপনার সাথে অামি সম্পূর্ণ একমত। যুদ্ধ করেছি। অামরা সৈনিক। অাবালবৃদ্ধবনিতা অামাদেরকে মুক্তিফৌজ নামে ডাকত। এ নামেই পরিচিত হতে চাই। প্রস্তাবিত দাবীগুলো নিয়ে অামরা প্রধানমন্ত্রীর স্বাক্ষাত প্রার্থনা করতে পারি। এজন্য একটি ছোট কমিটি করা যায়। প্রেস ক্লাবে সাংবাদিক সম্মেলন করা যায়। অাপনি ঢাকা থাকেন উদ্যোগ নেন।অামরা সাথে অাছি। ধন্যবাদ সময়োপযোগী পোস্টের জন্য।
Manage


Reply13hEdited
Abdul Quayyum Khan সহমত
Manage


Reply13h
Haroon Kam ভূয়া মুক্তিযাদ্ধার তালিকা তো বাড়তেই আছে।
Manage


Reply5h
Raihan Firdause আরো বাড়বে সন্দেহ নেই।কারন প্রকৃত মুক্তিযোদ্ধাদের সিংহ ভাগ অংশ মুক্তিযুদ্ধের মূল চেতনাকে পরিত্যাগ করেছেন বহু পূর্বেই।
আর এই স্ট্যাটাসে, যদিও আমাকে ট্যাগ করা হয়েছে,এর অনেক কয়টা দাবীর সংগে আমি মোটেও একমত নই।
@ Haroon Kam

Manage


Reply1h
Rafique Miji Miaji বাঙ্গালী আমি। আমার জাতের অমর,সত্য ও মর্যাদার ইতিহাস,রক্খার্থেই এই দাবী গুলি পূরন করা দরকার।
বিশেষ কাজের,অবধানের মর্যাদা যদি আজ ও রাষ্ট্র আইনের,বিছারের,মানবতার মর্যাদা পায়, বাঙ্গালীর স্বপ্নের প্রতিষ্ঠিত দেশ প্রশাষনে কেন?কোন্? অবহেলায় পাবেনা "মুক্তিফৌজ" 
...See more